আজ আর রিপন নয়.গিয়েছিলাম তিন বান্ধবী গ্রামের বাড়ীতে গিয়েছিলাম ।আমাকে ছোট
থেকে পছন্দ করত শাওন কিন্তু পাত্তা দিতাম না ।এবার যখন গ্রামে আসলাম এসেই
কাজ লোক দিয়ে ৩ বান্ধবীকে একসাথে চোদার চিঠি পাঠালাম ওর কাছে বাকী টুকু
শাওনের মুখে শুনুন . চিঠিটা ছিড়ে ফেলে ভাবতে লাগলাম কি করা যায় জীবনে মেয়ে
চুদিনি .আমার কোন ধারনা নেই ।তাও আবার তিনজন কুমারী মেয়ের ফাটিয়ে করতে
হবে(তখন জানতাম যে নীলা আগেই ফাটিয়ে ফেলেছে তবে শিবু ও রিপার গুদ কুমারী
ছিল)ইতি মধ্য অগ্রায়ন মাসে সায়রা আপার বিয়ে হয়ে গেছে .সে থাকলে তার কাছ
থেকে জানা যেত .অমন সুন্দরী তিনটা সেক্সি মেয়ে।খাওয়া দাওয়া শেষ করে পড়তে
বসলাম।রাত নয়টা গ্রামের নিশুতি রাত .বাইরে উঠানে যেয়ে পায়চারি করছিলাম ।দুর
থেকে নীলাদের বাড়ীতে কুয়ার পাড়ে বালতির শব্দ পেলাম.তিনবার শব্দ হলো ।
ইচ্ছা করেই বালতিটাকে কুয়ার পাকা দেয়ালের সাথে ঠোকাঠুকি করাচ্ছে সেটা বুঝতে পারলাম ।আধ ঘন্টা পরে শুধু লুঙ্গী আর গেন্জী গায়ে ছোট টর্চ লাইটট নিয়ে সোজা ওদের বাড়ীতে চলে গেলাম ।
ইচ্ছা করেই বালতিটাকে কুয়ার পাকা দেয়ালের সাথে ঠোকাঠুকি করাচ্ছে সেটা বুঝতে পারলাম ।আধ ঘন্টা পরে শুধু লুঙ্গী আর গেন্জী গায়ে ছোট টর্চ লাইটট নিয়ে সোজা ওদের বাড়ীতে চলে গেলাম ।